বিজ্ঞান জানাচ্ছে, গান-বাজনার চর্চা শিশুর বুদ্ধির বিকাশ ঘটানোর পাশাপাশি মস্তিষ্কের কোষগুলিকে সতেজ রেখে তাকে স্মৃতিধর করে তোলে। গানের স্বরলিপি বা বাজনার তাল মনে রাখার অভ্যাসই তার স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
শিশুদের একাকীত্ব দূর করতে মিউজিকের ভূমিকা অপরিসীম। মিউজিকের সাথে সম্পৃক্ত শিশুদেরকে একাকীত্ব, হতাশা গ্রাস করতে পারে না। তাই জীবনের কঠিন সময়গুলোতে সে নিজেকে সামলে নিতে পারে।
সন্তানকে ধৈর্যশীল করে তুলতে গান-বাজনা চর্চার অভ্যাস খুবই জরুরী। এ বিষয়ে মনোবিদরা জানান, গান-বাজনা শেখা শিশুরা যেমন ধৈর্যশীল হয় তেমনি তাদের মনও অন্যান্য শিশুদের তুলনায় দৃঢ় হয়।
গান শিখে, সকলের সামনে গাইবার অভ্যাস করলে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। মনোবিদদের মতে, গান-বাজনা নিয়ে মঞ্চে ওঠার সুযোগ ছোটবেলা থেকেই সন্তানকে দিলে তার ভীতি দূর হয়, এমনকি সমালোচনা গ্রহণ করার ক্ষমতাও অন্যদের তুলনায় বৃদ্ধি পায়। যা শিশুর আত্মিক শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
গান শেখার ব্যাপারটা এক দিন বা এক মাসের জন্য নয়। এটি দীর্ঘমেয়াদী, দীর্ঘদিন এই অভ্যাস আয়ত্ত করতে হয় বলে সব সময় নতুন নতুন কিছু শিখে চলার মানসিকতা তৈরি হয় শিশুর মধ্যে। আর এই মানসিকতা তাকে জীবনের কঠিন শিক্ষাগুলো নিতে সাহায্য করে।
কেন আপনি আমাদের কাছ থেকে মিউজিক শিখবেন?
যাদের কোনো মিউজিকের বেসিক ধারণা নাই তারাও খুব সহজ গাইডলাইনের মাধ্যমে শিখতে পারবেন।
হারমোনিয়াম বাজিয়ে সঠিক নিয়মে গান গাইবার গাইড লাইন।
নিজেই নিজের পছন্দের গানের স্কেল/কর্ড বের করা।
গান গাইবার ও কণ্ঠস্বর কিভাবে সুরেলা করে তুলবেন তার সঠিক পদ্ধতি।
দীর্ঘ ১৮ থেকে ২০ বছরের অভিজ্ঞ শিক্ষকদের কাছ থেকে শিখতে পারবেন।
ঘরে বসেই Zoom ও Google Meet এর মাধ্যমে শিখতে পারবেন। সপ্তাহে 2 দিন ক্লাস করবার সুযোগ।
সাপোর্ট সিস্টেম থাকবে যেটা তৎক্ষণাৎ প্রবলেমের জন্য সমাধান দিবে।